1. info@www.awazsylhet.com : - :
সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫, ০১:৫১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
মালয়েশিয়ায় মৃত্যুর সাত দিন পর প্রবাসী সুজিদ বিশ্বাসের লাশ তার নিজ গ্রামে পৌঁছেছে ঝিকরগাছায় অর্ধ-শতাধিক পরিবারের মাঝে বিএনপির পক্ষ থেকে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ। ঠাকুরগাঁওয়ে যৌথ বাহিনীর অভিযানে মাদক কারবাড়ি আটক। সিলেট জেলা ও মহানগর ছাত্র জমিয়তের পরিচিতি ও মতবিনিময় সভা সম্পন্ন। উৎসাহ মুখী পরিবেশে বাগআঁচড়া-নাভারণ ও বেনাপোল সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের নির্বাচন সম্পন্ন। ঠাকুরগাঁওয়ে যুবদলে বিক্ষোভ মিছিলে দিল্লি গেছে স্বৈরাচার পিন্ডি যাবে রাজাকার । দোয়ারাবাজারে জাহাঙ্গীর গাঁও গ্রামের রাস্তা পাকাকরণের দাবি শার্শার বাগআঁচড়ায় শ্রমিক ইউঃয়ের উদ্যোগে ৩১জন মটর শ্রমিকের পরিবারকে মরণোত্তর ভাতা প্রদান। সেনাবাহিনীর ট‍্যাংকে করে গোপালগঞ্জ ছেড়েছেন এনসিপি নেতারা নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র চলছে: ডা. জাহিদ

বিচ্ছেদের ৮ বছর পর ‘ভুল বুঝতে পারলেন’ মিথিলা

উৎসবের আলো
  • প্রকাশিত: শনিবার, ৫ জুলাই, ২০২৫
  • ৩৪ বার পড়া হয়েছে

জনপ্রিয় তারকা জুটি তাহসান খান ও রাফিয়াত রশিদ মিথিলার সম্পর্ক বিশ্ববিদ্যালয় জীবন থেকে শুরু হয়েছিল। ২০০৬ সালের ৩ আগস্ট তারা বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। তাদের ঘরে একমাত্র কন্যাসন্তান আইরা তাহরিম খান ২০১৩ সালে জন্ম নেয়। ‘আদর্শ দম্পতি’ হিসেবে পরিচিত ছিল ভক্তদের মধ্যে। ২০১৭ সালের মে মাসে তাদের বিচ্ছেদ অনেকেই হতাশ করেছিল। আট বছর পর বিচ্ছেদ নিয়ে কথা বলেছেন মিথিলা। তিনি বলেন, তখন অনেক অল্পবয়সী এবং তরুণী মা ছিলেন। ভালো মন্দ বিচার করার শক্তি তার ছিল না। একটি পডকাস্ট অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

মিথিলা জানান, বিচ্ছেদের চূড়ান্ত ঘোষণার আগে তারা প্রায় দুই বছর আলাদা ছিলেন এবং এ সময়ে তিনি তাহসানের সঙ্গে সম্পর্ক ভেঙে যাওয়াটা মানতেই পারছিলেন না।

এই অভিনেত্রী আরও বলেন, তাহসানের সঙ্গে সেপারেশনে থাকার সময় ভেবেছিলেন শেষ পর্যন্ত হয়তো বিচ্ছেদ হবে না, সব ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ঠিক হয়নি।

তিনি বলেন, যে কোনো বিচ্ছেদ বা যে কোনো সম্পর্ক ভেঙে যাওয়া সহজ না খুবই কঠিন। বন্ধু বা এটা যে কোনো ক্ষেত্রে হতে পারে। আমি ছিলাম তখন অনেক অল্পবয়সী এবং তরুণী মা। আমি যে কোনো একটা ভালো মন্দ বিচার করবো বা কোনো একটা সিদ্ধান্তে আসব, সেটার শক্তিই আমার ছিল না। কারণ আমার একটা ১ বছরের বাচ্চা। আমার মানসিক অবস্থা ভালো ছিল না, যেখানে আমি কোনো একটা সিদ্ধান্ত নিতে পারবো নিজের জীবনের।

অভিনেত্রী জানান, ২৩ বছর বয়স থেকে আমি আমার জীবনকে একভাবে ভেবে এসেছিলাম। হঠাৎ করে জীবনটা সম্পূর্ণভাবে পরিবর্তন হয়ে গেছে। আমি আমার শ্বশুরবাড়ির মানুষদের সঙ্গে থেকেছি। একে তো আমার বাচ্চা আছে তারপর আমি জানলাম সেই জায়গাটা আমার ভবিষ্যত না। আমি তখন চাকরি করতাম, কিন্তু আমার একটা গাড়িও ছিল না। কিন্তু আমার তো অভ্যাস ছিল গাড়িতে করে বাইরে যাওয়ার, আমার বাচ্চার অভ্যাস ছিল গাড়িতে চড়ার।

মিথিলা বলেন, মেয়েদের নিজেদের আসলে জায়গা থাকে না। শ্বশুরবাড়ি আবার বাবার বাড়ি, থ্যাঙ্কফুলি এখন আমার নিজের জায়গা আছে। মেয়েদের সবার আগে যেটা দরকার সেটা হলো অর্থনৈতিক স্বাধীনতা। এ অর্থনৈতিক স্বাধীনতা ছাড়া জীবনের অন্য সব সিদ্ধান্ত নেওয়া কঠিন হয়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইন্টেল ওয়েব