1. info@www.awazsylhet.com : - :
সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:৩৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
জগন্নাথপুরে ভ্রাম্যমান আদলতের জব্দকৃত নৌকা চেয়ারম্যানের জিম্মা থেকে উদাও রাজশাহীতে ইসপাহানি ডিপো অফিসে চুরি ওসমানীনগরে খালেদা জিয়ার সুস্থতা ও এম ইলিয়াস আলীর সন্ধানে দোয়া মাহফিল রিক্সা শ্রমিকদেরকে সিলেট-২ আসনের এমপি পদপ্রার্থী মুফতি ক্বাসিমীর উপহার বিতরণ। ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে কাভার্ডভ্যান–মোটরসাইকেল সংঘর্ষে একজন নিহত, আরেকজন গুরুতর আহত ফেঞ্চুগঞ্জে চার ইটভাটা বন্ধ: থমকে গেছে নির্মাণকাজ, হাজার শ্রমিকের জীবনে সংকট বিশ্বনাথে নিয়ামতিয়া এইড এন্ড ইন্টারন্যাশনাল ইউকে’র উদ্যোগে জগন্নাথপুরে কৃষি জমির উপরভাগ থেকে মাটি কাটায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে ২ চালককে জেল জরিমানা পীরগঞ্জে মিনি বাস–মোটরসাইকেল সংঘর্ষে স্কুলছাত্র আহত জন্নাথপুরে উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি প্রথম ধাপে বহিস্কার আদেশ প্রত্যাহার দ্বিতীয় ধাপে বহাল

ইতিকাফ এর গুরুত্ব ও ফজিলত ইতিকাফের এর পরিচয়

উৎসবের আলো
  • প্রকাশিত: সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০২৫
  • ১৬৭ বার পড়া হয়েছে

 

ইতিকাফ আরবি শব্দ। যার অর্থ হচ্ছে– অবস্থান করা, নিঃসঙ্গতা, বিচ্ছিন্নতা ইত্যাদি। পরিভাষায় নির্দিষ্ট কিছু শর্তসাপেক্ষে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ইবাদত বন্দেগি (নামাজ, রোজা, জিকির এস্তেগফার দুআ কুরআন তেলাওয়াত ইত্যাদির মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন) করার উদ্দেশ্যে জামে মসজিদে অবস্থান করা।

ইতেকাফের গুরুত্ব : ২০ রমজানুল মুবারক সূর্যাস্তের কিছুক্ষণ আগে থেকে ২৯ অথবা ৩০ রমজান অর্থাৎ ঈদুল ফিতরের চাঁদ দেখার সূর্যাস্ত পর্যন্ত পুরুষদের জন্য মসজিদে এবং নারীদের জন্য নিজ গৃহে নামাজের নির্ধারিত স্থানে নিয়মিত একাধারে অবস্থান করাকে ইতেকাফ বলে। রমজানের শেষ দশ দিনের এই ইতেকাফ সুন্নতে মুয়াক্কাদায়ে কেফায়া। অর্থাৎ কোনো বস্তি বা মহল্লার একজনকে হলেও এই ইতেকাফ অবশ্যই করতে হবে। যদি অন্তত কোনো এক ব্যক্তি এই ইতেকাফ করে নেন, তাহলে সারা মহল্লাবাসীর পক্ষ থেকে ইতেকাফ আদায় হবে; কিন্তু মহল্লাবাসীর মধ্যে থেকে কেউ যদি ইতেকাফ আদায় না করেন, তবে এই দায়িত্বের প্রতি অবহেলার কারণে মহল্লাবাসী গুনাহগার হবেন। কাজেই সব মহল্লাবাসীর ওপর এই দায়িত্ব অর্পিত হয় যে, আগে থেকে তারা খোঁজখবর নিয়ে দেখবেন, তাদের এলাকার মসজিদে কেউ ইতেকাফ করবে কিনা। যদি এমন পাওয়া না যায়, তাহলে চিন্তাভবনা ও আলাপ-আলোচনা সাপেক্ষে ইতেকাফে বসাতে হবে। কিন্তু স্মরণ রাখতে হবে, উজরত অর্থাৎ বিনিময় বা পারিশ্রমিক দিয়ে কাউকে ইতেকাফে বসানো জায়েজ নয়। কেননা ইবাদতের উজরত দেওয়া ও নেওয়া উভয়ই শরিয়তের দৃষ্টিতে নাজায়েজ ও হারাম (শামী)। ইতেকাফকারী যেন তার নিজ শরীর ও সমুদয় সময়কে আল্লাহর রাস্তায় ওয়াকফ করে দেন।

ইতিকাফ এর ফজিলত
ইতিকাফের ফজিলত সম্পর্কে হযরত ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে তিনি বলেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে ইতিকাফ করবে, আল্লাহ্ তাআলা তার এবং জাহান্নামের আগুনের মধ্যে তিনটি পরিখার দূরত্ব সৃষ্টি করবেন। প্রত্যেক পরিখার প্রশস্ততা দুই দিগন্ত তথা আসমান ও জমিনের মধ্যবর্তী দূরত্বের চেয়েও বেশি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০৩১  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইন্টেল ওয়েব