1. info@www.awazsylhet.com : - :
সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১০:৪৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিগেরু ইশিবা জাতীয় পরিচয়পত্র হারানো বিজ্ঞপ্তি: জাপানের রাজপরিবারে সংকট: প্রাপ্তবয়স্ক হলেন রাজপুত্র হিসাহিতো, ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চয়তা শেরপুর আজাদ বখত স্কুল এন্ড কলেজের ১৯৯৬ ব্যাচের মিলনমেলা অনুষ্ঠিত মাওলানা মুশতাক আহমদ গাজিনগরীর খুনিদের দ্রুত গ্রেফতার ও ফাঁসির দাবীতে জগন্নাথপুরে বিক্ষোভ। বেনাপোল বন্দরে ভারতীয় একটি ট্রাক থেকে ইয়ার পিস্তল গুলি সহ ২জন আটক। কিংবদন্তি অভিনেতা সালমান শাহ এর মৃত্যুবার্ষিকী আজ আওয়াজ সিলেট জকিগঞ্জে পুলিশের অভিযানে ৪ হাজার পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার সিলেটে স্কুল শিক্ষিকার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার ঠাকুরগাঁও ওসি-এসআইয়ের ৬ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ।

ইতিকাফ এর গুরুত্ব ও ফজিলত ইতিকাফের এর পরিচয়

উৎসবের আলো
  • প্রকাশিত: সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০২৫
  • ১৪৫ বার পড়া হয়েছে

 

ইতিকাফ আরবি শব্দ। যার অর্থ হচ্ছে– অবস্থান করা, নিঃসঙ্গতা, বিচ্ছিন্নতা ইত্যাদি। পরিভাষায় নির্দিষ্ট কিছু শর্তসাপেক্ষে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ইবাদত বন্দেগি (নামাজ, রোজা, জিকির এস্তেগফার দুআ কুরআন তেলাওয়াত ইত্যাদির মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন) করার উদ্দেশ্যে জামে মসজিদে অবস্থান করা।

ইতেকাফের গুরুত্ব : ২০ রমজানুল মুবারক সূর্যাস্তের কিছুক্ষণ আগে থেকে ২৯ অথবা ৩০ রমজান অর্থাৎ ঈদুল ফিতরের চাঁদ দেখার সূর্যাস্ত পর্যন্ত পুরুষদের জন্য মসজিদে এবং নারীদের জন্য নিজ গৃহে নামাজের নির্ধারিত স্থানে নিয়মিত একাধারে অবস্থান করাকে ইতেকাফ বলে। রমজানের শেষ দশ দিনের এই ইতেকাফ সুন্নতে মুয়াক্কাদায়ে কেফায়া। অর্থাৎ কোনো বস্তি বা মহল্লার একজনকে হলেও এই ইতেকাফ অবশ্যই করতে হবে। যদি অন্তত কোনো এক ব্যক্তি এই ইতেকাফ করে নেন, তাহলে সারা মহল্লাবাসীর পক্ষ থেকে ইতেকাফ আদায় হবে; কিন্তু মহল্লাবাসীর মধ্যে থেকে কেউ যদি ইতেকাফ আদায় না করেন, তবে এই দায়িত্বের প্রতি অবহেলার কারণে মহল্লাবাসী গুনাহগার হবেন। কাজেই সব মহল্লাবাসীর ওপর এই দায়িত্ব অর্পিত হয় যে, আগে থেকে তারা খোঁজখবর নিয়ে দেখবেন, তাদের এলাকার মসজিদে কেউ ইতেকাফ করবে কিনা। যদি এমন পাওয়া না যায়, তাহলে চিন্তাভবনা ও আলাপ-আলোচনা সাপেক্ষে ইতেকাফে বসাতে হবে। কিন্তু স্মরণ রাখতে হবে, উজরত অর্থাৎ বিনিময় বা পারিশ্রমিক দিয়ে কাউকে ইতেকাফে বসানো জায়েজ নয়। কেননা ইবাদতের উজরত দেওয়া ও নেওয়া উভয়ই শরিয়তের দৃষ্টিতে নাজায়েজ ও হারাম (শামী)। ইতেকাফকারী যেন তার নিজ শরীর ও সমুদয় সময়কে আল্লাহর রাস্তায় ওয়াকফ করে দেন।

ইতিকাফ এর ফজিলত
ইতিকাফের ফজিলত সম্পর্কে হযরত ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে তিনি বলেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে ইতিকাফ করবে, আল্লাহ্ তাআলা তার এবং জাহান্নামের আগুনের মধ্যে তিনটি পরিখার দূরত্ব সৃষ্টি করবেন। প্রত্যেক পরিখার প্রশস্ততা দুই দিগন্ত তথা আসমান ও জমিনের মধ্যবর্তী দূরত্বের চেয়েও বেশি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০৩১  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইন্টেল ওয়েব