1. info@www.awazsylhet.com : - :
সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫, ১২:০৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
রাজিবপুর উপজেলা যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সদস্য সচিব হলেন মিজানুর রহমান লিমন শংকরপুর ইউনিয়ন বিএনপির আয়োজনে রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে নির্বাহী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত। বেনাপোল চেকপোষ্ট দিয়ে ৮ মাস পর দেশে ফিরল ১২ বাংলাদেশী নাবিক সিলেট জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ফাহিম শাহ ঢাকায় গ্রেফতার ফেঞ্চুগঞ্জে ইয়াবা ট্যাবলেটসহ মাদক কারবারি আটক ঘুষ নেওয়ার ভিডিও ভাইল হওয়ার পরও পবা উপজেলার রামচন্দ্রপুর ভূমি কর্মকর্তা কামাল বহাল তবিয়্যতে ধর্মপাশায় ভূ*মি অফিসের গোপন নথিপত্র দিয়ে অবৈধভাবে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে আফজাল কম্পিউটার রাকিব আলী মেকানিক এর মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ করেছেন এলাকাবাসী ও বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠন ঠাকুরগাঁওয়ের বুড়ির বাঁধে এক বছর পর বাঁধের পানি ছেড়ে দেওয়ায় জেলেসহ শত শত উৎসুক জনতা । বিশ্বনাথ উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার দুর্নীতির প্রতিবাদে এলাকাবাসীর সংবাদ সম্মেলন।

জগন্নাথপুরে কৃষির পাশাপাশি হাঁস পালনে বেকারত্ব দুর করে পেয়েছে স্বচ্ছলতা

উৎসবের আলো
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ৪৬ বার পড়া হয়েছে

জগন্নাথপুরে কৃষির পাশাপাশি হাঁস পালনে বেকারত্ব দুর করে পেয়েছে স্বচ্ছলতা।

মোঃ মুকিম উদ্দিন জগন্নাথপুর প্রতিনিধি।

বর্ষায় হাঁস পালনে ভাগ্য ফিরছে জগন্নাথপুরের খামারিদের। উপজেলার সবকটি বিল এলাকায় গড়ে উঠেছে শতাধিক অস্থায়ী হাঁসের খামার। খামারিরা বলছেন, উন্মুক্ত পানিতে কম খরচে হাঁস পালন সম্ভব। অনেকে বেকারত্ব দূর করে পেয়েছেন সচ্ছলতা। হাঁস পালন হয়ে উঠেছে লাভজনক পেশা। জেলা প্রাণিসম্পদ অফিস বলছে, বর্ষায় হাঁস পালনে আয় বেশি, খরচ কম। খামারিদের দেওয়া হচ্ছে প্রশিক্ষণ ও কারিগরি সহায়তা।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, বর্ষার পানিতে থইথই করছে উপজেলার নলুয়ার হাওরসহ ছোট বড় হাওরের বিল। চারদিকে কেবল পানি আর পানি। ওই পানিতেই দল বেঁধে খাবার খাচ্ছে সাদা, আর কালো বর্ণের হাঁস। কখনো তারা প্যাক প্যাক করে ডাকছে। কখনো এক সঙ্গে পানিতে ডুব দিচ্ছে। খাওয়া আর সাঁতার কাটা চলছে সমান তালে।

সারা দিন বিলের পানিতে ঘুরে বেড়িয়ে সন্ধ্যায় খামারে ফেরে হাঁসের ঝাঁক। সামনে হাঁস, পেছনে নৌকা- এই দৃশ্য এখন পরিচিত হয়ে উঠেছে নড়াইলের শোলপুর গ্রামে। এ ছাড়া বড়েন্দারের, ইছামতী, কলোড়া, দুধপাতাল, পাটেরশরীসহ ১২টি বিল ঘিরে অন্তত ১৫০ কৃষক ও যুবক গড়ে তুলেছেন অস্থায়ী হাঁসের খামার। বর্ষার পানিতে হাঁস পালন এখন তাদের জীবিকার গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে।

শ্রীধরপাশা গ্রামের বাসিন্দা বাদশা কবিরাজ বলেন, আমি একসময় কৃষি কাজ করতাম। কয়েক বছর আগে কৃষিতে লোকসান গুনতে গুনতে শুরু করেন হাঁস পালনের কাজ। বললেন, বন্ধুদের কাছ থেকে পরামর্শ নিয়ে প্রথমে ৫০০ হাঁস দিয়ে খামার শুরু করি। এখন খামারে ২০০০ হাঁস আছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইন্টেল ওয়েব