1. info@www.awazsylhet.com : - :
সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:২৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
ফেঞ্চুগঞ্জে চার ইটভাটা বন্ধ: থমকে গেছে নির্মাণকাজ, হাজার শ্রমিকের জীবনে সংকট বিশ্বনাথে নিয়ামতিয়া এইড এন্ড ইন্টারন্যাশনাল ইউকে’র উদ্যোগে জগন্নাথপুরে কৃষি জমির উপরভাগ থেকে মাটি কাটায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে ২ চালককে জেল জরিমানা পীরগঞ্জে মিনি বাস–মোটরসাইকেল সংঘর্ষে স্কুলছাত্র আহত জন্নাথপুরে উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি প্রথম ধাপে বহিস্কার আদেশ প্রত্যাহার দ্বিতীয় ধাপে বহাল ওসমানীনগরে মাওলানা কাজী রফিক আহমদ পীরের দাফন সম্পন্ন,বিভিন্ন মহলের শোক মহান আল্লাহর শানে কটুক্তির প্রতিবাদে বাউল শিল্পী আবুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল আসন্ন নির্বাচনে ধানের শীষের বিজয় সুনিশ্চিত করে, বিজয়ের মাধ্যমেই প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান – হুমায়ুন কবির জগন্নাথপু‌রে কুশিয়ারা নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে কারাদন্ড জগন্নাথপুরে বালু খোকেদের বিরুদ্ধে অভিযানে এসিল্যান্ড

আলী আমজদের ঘড়ি সিলেটের সম্পদ, কোনো একক পরিবারের নয়: সাবেক এমপি নবাব আলী আব্বাস খান

উৎসবের আলো
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৫
  • ১২৬ বার পড়া হয়েছে

আলী আমজদের ঘড়ি সিলেটের সম্পদ, কোনো একক পরিবারের নয়: সাবেক এমপি নবাব আলী আব্বাস খান

ইফতেখার আহমদ আদিল – কুলাউড়া উপজেলা প্রতিনিধি আওয়াজ সিলেট।

আলী আমজদের ঘড়ি সিলেটের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের অবিচ্ছেদ্য অংশ উল্লেখ করে নবাব আলী আমজদ খানের নাতি ও মৌলভীবাজার-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট নবাব আলী আব্বাস খান বলেছেন, এই ঘড়িটি শুধু আমাদের পারিবারিক বিষয় নয়, এটি সমগ্র সিলেটবাসীর গর্ব ও ঐতিহ্যের প্রতীক।

সম্প্রতি ঘড়িঘরের পাশে একটি স্থাপনা নির্মাণ শুরু হওয়ায় এ নিয়ে জনমনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “যে কোনো অবৈধ বা অনাকাঙ্ক্ষিত স্থাপনা এই ঐতিহ্যকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে এবং সিলেটবাসীর অনুভূতিতে আঘাত হানে। আশা করি, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখবেন এবং ঐতিহ্য রক্ষায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।”

তিনি আরও বলেন, আলী আমজদের ঘড়িঘর শুধু স্থাপত্য নয়, এটি ইতিহাস, এটি স্মৃতি, এটি সিলেটের আত্মপরিচয়ের অংশ। এ নিয়ে সবার আবেগ রয়েছে। তাই এই ঘড়ির সৌন্দর্য ও পরিবেশ রক্ষা করা আমাদের সবার দায়িত্ব।

নবাব আলী আমজদ খানের প্রপৌত্র নবাব আলী হাসিব খান জানান, আলী আমজদের ঘড়ি শুধু আমাদের পারিবারিক ইতিহাস নয়, এটি সিলেটের মানুষের ভালোবাসা ও গর্বের প্রতীক। ঘড়িঘরের আশেপাশে যেকোনো অবিবেচিত নির্মাণ ঐতিহ্যের মর্যাদাকে হুমকির মুখে ফেলে। আমরা চাই এই ঘড়ি ঘিরে যেনো সঠিক পরিকল্পনায় পর্যটনবান্ধব পরিবেশ তৈরি হয়, যা সিলেটের সম্মান অক্ষুণ্ণ রাখবে।

তিনি আরও বলেন, বর্তমান প্রজন্মের উচিত এই ঐতিহাসিক স্থাপনাকে রক্ষা করা এবং যথাযথভাবে উপস্থাপন করা। কোনো বাণিজ্যিক বা অনুপযুক্ত নির্মাণ এ ঐতিহ্যকে কলঙ্কিত করতে পারে।

সিলেটের নাগরিক সমাজও ঘড়িঘরের আশপাশে যেকোনো ধরনের স্থাপনা নির্মাণে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান জানিয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইন্টেল ওয়েব