1. info@www.awazsylhet.com : - :
সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০১:১৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিগেরু ইশিবা জাতীয় পরিচয়পত্র হারানো বিজ্ঞপ্তি: জাপানের রাজপরিবারে সংকট: প্রাপ্তবয়স্ক হলেন রাজপুত্র হিসাহিতো, ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চয়তা শেরপুর আজাদ বখত স্কুল এন্ড কলেজের ১৯৯৬ ব্যাচের মিলনমেলা অনুষ্ঠিত মাওলানা মুশতাক আহমদ গাজিনগরীর খুনিদের দ্রুত গ্রেফতার ও ফাঁসির দাবীতে জগন্নাথপুরে বিক্ষোভ। বেনাপোল বন্দরে ভারতীয় একটি ট্রাক থেকে ইয়ার পিস্তল গুলি সহ ২জন আটক। কিংবদন্তি অভিনেতা সালমান শাহ এর মৃত্যুবার্ষিকী আজ আওয়াজ সিলেট জকিগঞ্জে পুলিশের অভিযানে ৪ হাজার পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার সিলেটে স্কুল শিক্ষিকার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার ঠাকুরগাঁও ওসি-এসআইয়ের ৬ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ।

আলী আমজদের ঘড়ি সিলেটের সম্পদ, কোনো একক পরিবারের নয়: সাবেক এমপি নবাব আলী আব্বাস খান

উৎসবের আলো
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৫
  • ২৯ বার পড়া হয়েছে

আলী আমজদের ঘড়ি সিলেটের সম্পদ, কোনো একক পরিবারের নয়: সাবেক এমপি নবাব আলী আব্বাস খান

ইফতেখার আহমদ আদিল – কুলাউড়া উপজেলা প্রতিনিধি আওয়াজ সিলেট।

আলী আমজদের ঘড়ি সিলেটের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের অবিচ্ছেদ্য অংশ উল্লেখ করে নবাব আলী আমজদ খানের নাতি ও মৌলভীবাজার-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট নবাব আলী আব্বাস খান বলেছেন, এই ঘড়িটি শুধু আমাদের পারিবারিক বিষয় নয়, এটি সমগ্র সিলেটবাসীর গর্ব ও ঐতিহ্যের প্রতীক।

সম্প্রতি ঘড়িঘরের পাশে একটি স্থাপনা নির্মাণ শুরু হওয়ায় এ নিয়ে জনমনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “যে কোনো অবৈধ বা অনাকাঙ্ক্ষিত স্থাপনা এই ঐতিহ্যকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে এবং সিলেটবাসীর অনুভূতিতে আঘাত হানে। আশা করি, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখবেন এবং ঐতিহ্য রক্ষায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।”

তিনি আরও বলেন, আলী আমজদের ঘড়িঘর শুধু স্থাপত্য নয়, এটি ইতিহাস, এটি স্মৃতি, এটি সিলেটের আত্মপরিচয়ের অংশ। এ নিয়ে সবার আবেগ রয়েছে। তাই এই ঘড়ির সৌন্দর্য ও পরিবেশ রক্ষা করা আমাদের সবার দায়িত্ব।

নবাব আলী আমজদ খানের প্রপৌত্র নবাব আলী হাসিব খান জানান, আলী আমজদের ঘড়ি শুধু আমাদের পারিবারিক ইতিহাস নয়, এটি সিলেটের মানুষের ভালোবাসা ও গর্বের প্রতীক। ঘড়িঘরের আশেপাশে যেকোনো অবিবেচিত নির্মাণ ঐতিহ্যের মর্যাদাকে হুমকির মুখে ফেলে। আমরা চাই এই ঘড়ি ঘিরে যেনো সঠিক পরিকল্পনায় পর্যটনবান্ধব পরিবেশ তৈরি হয়, যা সিলেটের সম্মান অক্ষুণ্ণ রাখবে।

তিনি আরও বলেন, বর্তমান প্রজন্মের উচিত এই ঐতিহাসিক স্থাপনাকে রক্ষা করা এবং যথাযথভাবে উপস্থাপন করা। কোনো বাণিজ্যিক বা অনুপযুক্ত নির্মাণ এ ঐতিহ্যকে কলঙ্কিত করতে পারে।

সিলেটের নাগরিক সমাজও ঘড়িঘরের আশপাশে যেকোনো ধরনের স্থাপনা নির্মাণে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান জানিয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইন্টেল ওয়েব