সুলতানপুর জামে মসজিদে প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও রামাদানে দারুল কিরাতের জন্য প্রধান কেন্দ্র থেকে অনুমোদন করা হয়।
এবং সকল প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়, ব্যানারও টানানো হয়েছিল মসজিদের সামনে মসজিদ কমিটির অনুমতিতে।
কমিটির অনুমতি পাওয়ার পরও বিপত্তি বাধে প্রথম তারাবির নামাজ শেষ করে রাত বারোটার দিকে।
জামাত শিবিরের চাপের মুখে মসজিদ কমিটির পক্ষ থেকে জানানো হয় যে, মসজিদে দারুল কিরাত করা যাবে না। আর এই সিদ্ধান্তটি জানিয়েছেন মসজিদ কমিটির মধ্যে জামাত শিবিরের যারা রয়েছেন তারা, ফুলতলী মসলক ও সাধারণ সদস্য যারা মসজিদ কমিটির দায়িত্ব রয়েছেন তারা একজনও জানতেন না এ বিষয়টি। তারা সকালে উঠে এসব খবর শুনে নিজেরা হতবাক, এবং ৫ নং উত্তর ফেঞ্চুগঞ্জ ইউনিয়ন জামাতের আমীর, পরিষ্কারভাবে সুলতানপুর জামে মসজিদের দারুল কিরাতের সহ নাজিমকে বলে দিয়েছেন যে,সুলতানপুর জামে মসজিদে দারুল কেরাত ও কুরআন প্রশিক্ষণ করা যাবে না ।
শেষ পর্যন্ত এলাকার ফুলতলী মসলকী একজন নিবেদিত কুরআন পিপাসু ভাই-উনার বাড়িতে দারুল কেরাত করার জন্য জায়গা দিয়েছেন।
স্থানিয় এক ব্যক্তি জানান, এখন যারা ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চাচ্ছেন যে, দারুল কিরাত বন্ধ করা হয়নি স্থান পরিবর্তন করা হয়েছে তাদের কাছে প্রশ্ন? কারা মসজিদে কুরআনের প্রশিক্ষণ বন্ধ করলো?
পরবর্তীতে বিকল্প হিসেবে স্থান পরিবর্তন করতে কাদের জন্য বাধ্য করা হলো, পরে দারুল কেরাত পরিচালনা কমিটি দারুল কিরাত এর জন্য জায়গা নির্ধারণ হয়। বর্তমানে সেখানে দারুল কেরাত চলছে ।