1. info@www.awazsylhet.com : - :
সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৫:৫৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিগেরু ইশিবা জাতীয় পরিচয়পত্র হারানো বিজ্ঞপ্তি: জাপানের রাজপরিবারে সংকট: প্রাপ্তবয়স্ক হলেন রাজপুত্র হিসাহিতো, ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চয়তা শেরপুর আজাদ বখত স্কুল এন্ড কলেজের ১৯৯৬ ব্যাচের মিলনমেলা অনুষ্ঠিত মাওলানা মুশতাক আহমদ গাজিনগরীর খুনিদের দ্রুত গ্রেফতার ও ফাঁসির দাবীতে জগন্নাথপুরে বিক্ষোভ। বেনাপোল বন্দরে ভারতীয় একটি ট্রাক থেকে ইয়ার পিস্তল গুলি সহ ২জন আটক। কিংবদন্তি অভিনেতা সালমান শাহ এর মৃত্যুবার্ষিকী আজ আওয়াজ সিলেট জকিগঞ্জে পুলিশের অভিযানে ৪ হাজার পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার সিলেটে স্কুল শিক্ষিকার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার ঠাকুরগাঁও ওসি-এসআইয়ের ৬ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ।

৫৫ বছরের নারীর ১৭তম সন্তান জন্মদান

উৎসবের আলো
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৫
  • ৩৫ বার পড়া হয়েছে

৫৫ বছরের নারীর ১৭তম সন্তান জন্মদান

মোঃ নাজমুল ইসলাম, প্রতিনিধি, আওয়াজ সিলেট

লীলাবাস গ্রামের বাসিন্দা রেখা ও কাভারা এখন পর্যন্ত মোট ১৭টি সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। এদের মধ্যে পাঁচজন (চার ছেলে ও এক মেয়ে) জন্মের কিছুক্ষণ পরেই মারা যায়। বর্তমানে এই দম্পতির ১২ জন সন্তান জীবিত আছে (সাত ছেলে ও পাঁচ মেয়ে)।

বুধবার (২৭ আগস্ট) একটি বিরল ঘটনার মধ্যে, কাভারা রাম কালবেলিয়ার স্ত্রী রেখা কালবেলিয়া (৫৫) রাজস্থানের উদয়পুর জেলার ঝাদোল ব্লকের কমিউনিটি হেলথ সেন্টারে তাঁদের ১৭তম সন্তানের জন্ম দেন। এ ঘটনায় আত্মীয়স্বজন ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা ভিড় জমান, এমনকি তাঁর নাতি-নাতনিরাও সেখানে উপস্থিত ছিলেন।

কাভারা জানান, তাঁদের দুই ছেলে ও তিন মেয়ে বিবাহিত। এদের প্রত্যেকের দুই থেকে তিনটি করে সন্তান রয়েছে, যার ফলে রেখা তাঁর সর্বকনিষ্ঠ সন্তানের জন্মের আগেই বহুবার নানি হয়ে গেছেন।

তাঁদের পরিবারের আর্থিক অবস্থা অত্যন্ত খারাপ। কাভারা, যিনি পুরনো মালপত্র বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করেন, বলেন যে, সন্তানদের বিয়ের জন্য তাঁকে সুদে ঋণ নিতে হয়েছে। তিনি স্বীকার করেন, “পরিবারের কেউই কখনো স্কুলে যায়নি।”

ডেলিভারির দায়িত্বে থাকা ডা. রোশন দারাঙ্গি জানান, প্রথমে রেখা বলেছিলেন এটি তাঁর চতুর্থ সন্তান।

তিনি বলেন, “পরে জানা যায়, তিনি এর আগে ১৬টি সন্তানের জন্ম দিয়েছেন, যার মধ্যে পাঁচজন মারা গেছে। এতগুলো সন্তান প্রসবের ফলে গর্ভাশয় দুর্বল হয়ে যায় এবং অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের ঝুঁকি বেড়ে যায়। মায়ের জীবন বিপদের মুখে পড়তে পারত। ভাগ্যক্রমে সব কিছু ভালোভাবেই সম্পন্ন হয়েছে।”

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইন্টেল ওয়েব