1. info@www.awazsylhet.com : - :
সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১১:২১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
মাওলানা মুশতাক আহমদ গাজিনগরীর মৃত্যুর রহস্য উদঘাটনের দাবীতে সংবাদ সম্মেলন জগন্নাথপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠান ও দায়িত্ব হস্তান্তর মাওলানা মুশতাক আহমদ গাজিনগরীর খুনিদের গ্রেফতারের দাবীতে মহাসড়ক অবরোধ এসএমপি ডিবির অভিযানে শিবগঞ্জে অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত দুইজন গ্রেপ্তার ঠাকুরগাঁওয়ে আবারও মাটি খুঁড়লে মিলছে সোনা, উৎসুক জনতার ভিড়। পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিগেরু ইশিবা জাতীয় পরিচয়পত্র হারানো বিজ্ঞপ্তি: জাপানের রাজপরিবারে সংকট: প্রাপ্তবয়স্ক হলেন রাজপুত্র হিসাহিতো, ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চয়তা শেরপুর আজাদ বখত স্কুল এন্ড কলেজের ১৯৯৬ ব্যাচের মিলনমেলা অনুষ্ঠিত মাওলানা মুশতাক আহমদ গাজিনগরীর খুনিদের দ্রুত গ্রেফতার ও ফাঁসির দাবীতে জগন্নাথপুরে বিক্ষোভ।

বিদ্যুৎ সংকটে রাজিবপুর ও রৌমারীর জনজীবন বিপর্যস্ত, দ্রুত সমাধান চায় স্থানীয়রা

উৎসবের আলো
  • প্রকাশিত: শনিবার, ১৪ জুন, ২০২৫
  • ৪১ বার পড়া হয়েছে

 

মোখলেছুর রহমান, রাজিবপুর (কুড়িগ্রাম)

কুড়িগ্রামের রাজিবপুর ও রৌমারী উপজেলায় দীর্ঘদিন ধরে চলমান বিদ্যুৎ সংকট এখন চরমে পৌঁছেছে। প্রতিদিন ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ থেকে ১৮ ঘণ্টাই বিদ্যুৎ থাকছে না। বাকি সময়টুকুতে বিদ্যুৎ এলেও তা থাকে লো-ভোল্টেজে। ফলে বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি প্রায় অকার্যকর হয়ে পড়েছে। এই অবস্থায় জনজীবন চরম ভোগান্তির মধ্যে রয়েছে।

প্রচণ্ড গরমে ফ্যান, এসি ও ফ্রিজ ব্যবহার করতে না পারায় সাধারণ মানুষ অতিষ্ঠ। ফ্রিজে রাখা খাদ্যদ্রব্য নষ্ট হচ্ছে, শিক্ষার্থীরা পড়াশোনায় মনোযোগ দিতে পারছে না এবং অনলাইনে কাজ করা পেশাজীবীরাও ভোগান্তিতে পড়েছেন। বিশেষ করে সাংবাদিকদের সংবাদ পাঠাতে অসুবিধা হচ্ছে। ক্ষতির মুখে পড়েছেন খামারিরাও। বিদ্যুৎ না থাকায় ব্রয়লার খামারগুলোতে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হচ্ছে না, ফলে মুরগি অসুস্থ হয়ে মারা যাচ্ছে। এতে খাদ্য নিরাপত্তাও হুমকির মুখে।

এ সংকটের প্রভাব পড়েছে সরকারি অফিস ও স্বাস্থ্যসেবায়ও। হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে রোগীর চাপ থাকলেও বিদ্যুতের অভাবে সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন সংশ্লিষ্টরা।

স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, প্রতিবেশী জেলা শেরপুর ও জামালপুরে বিদ্যুৎ পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলেও ব্রহ্মপুত্র নদী দ্বারা বিচ্ছিন্ন রাজিবপুর ও রৌমারী বছরের পর বছর বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধান হচ্ছে না।

বিদ্যুৎ বিভাগ সূত্রে জানা যায়, রাজিবপুর ও রৌমারী বিদ্যুৎ চাহিদা ২২ মেগাওয়াট হলেও সরবরাহ হচ্ছে মাত্র ১২ থেকে ১৪ মেগাওয়াট। শেরপুর থেকে সরবরাহকৃত বিদ্যুৎ ৩৩ কেভি হওয়ার কথা থাকলেও তা কমে যাওয়ায় ভোল্টেজও স্বাভাবিক থাকে না। ফলে লোডশেডিং বেড়েই চলেছে।

এই অবস্থায় সাধারণ মানুষ বিদ্যুৎ বিভাগকে দায়ী করে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তারা দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন। স্থানীয়দের মতে, সীমান্তবর্তী এসব অঞ্চলে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ নিশ্চিত করতে হলে ভোল্টেজ স্থিতিশীল রাখা, চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ সরবরাহ বৃদ্ধি এবং পৃথক গ্রিড লাইনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা অতিব জরুরি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইন্টেল ওয়েব