1. info@www.awazsylhet.com : - :
সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:৩০ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
ফেঞ্চুগঞ্জে চার ইটভাটা বন্ধ: থমকে গেছে নির্মাণকাজ, হাজার শ্রমিকের জীবনে সংকট বিশ্বনাথে নিয়ামতিয়া এইড এন্ড ইন্টারন্যাশনাল ইউকে’র উদ্যোগে জগন্নাথপুরে কৃষি জমির উপরভাগ থেকে মাটি কাটায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে ২ চালককে জেল জরিমানা পীরগঞ্জে মিনি বাস–মোটরসাইকেল সংঘর্ষে স্কুলছাত্র আহত জন্নাথপুরে উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি প্রথম ধাপে বহিস্কার আদেশ প্রত্যাহার দ্বিতীয় ধাপে বহাল ওসমানীনগরে মাওলানা কাজী রফিক আহমদ পীরের দাফন সম্পন্ন,বিভিন্ন মহলের শোক মহান আল্লাহর শানে কটুক্তির প্রতিবাদে বাউল শিল্পী আবুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল আসন্ন নির্বাচনে ধানের শীষের বিজয় সুনিশ্চিত করে, বিজয়ের মাধ্যমেই প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান – হুমায়ুন কবির জগন্নাথপু‌রে কুশিয়ারা নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে কারাদন্ড জগন্নাথপুরে বালু খোকেদের বিরুদ্ধে অভিযানে এসিল্যান্ড

বিদ্যুৎ সংকটে রাজিবপুর ও রৌমারীর জনজীবন বিপর্যস্ত, দ্রুত সমাধান চায় স্থানীয়রা

উৎসবের আলো
  • প্রকাশিত: শনিবার, ১৪ জুন, ২০২৫
  • ৬০ বার পড়া হয়েছে

 

মোখলেছুর রহমান, রাজিবপুর (কুড়িগ্রাম)

কুড়িগ্রামের রাজিবপুর ও রৌমারী উপজেলায় দীর্ঘদিন ধরে চলমান বিদ্যুৎ সংকট এখন চরমে পৌঁছেছে। প্রতিদিন ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ থেকে ১৮ ঘণ্টাই বিদ্যুৎ থাকছে না। বাকি সময়টুকুতে বিদ্যুৎ এলেও তা থাকে লো-ভোল্টেজে। ফলে বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি প্রায় অকার্যকর হয়ে পড়েছে। এই অবস্থায় জনজীবন চরম ভোগান্তির মধ্যে রয়েছে।

প্রচণ্ড গরমে ফ্যান, এসি ও ফ্রিজ ব্যবহার করতে না পারায় সাধারণ মানুষ অতিষ্ঠ। ফ্রিজে রাখা খাদ্যদ্রব্য নষ্ট হচ্ছে, শিক্ষার্থীরা পড়াশোনায় মনোযোগ দিতে পারছে না এবং অনলাইনে কাজ করা পেশাজীবীরাও ভোগান্তিতে পড়েছেন। বিশেষ করে সাংবাদিকদের সংবাদ পাঠাতে অসুবিধা হচ্ছে। ক্ষতির মুখে পড়েছেন খামারিরাও। বিদ্যুৎ না থাকায় ব্রয়লার খামারগুলোতে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হচ্ছে না, ফলে মুরগি অসুস্থ হয়ে মারা যাচ্ছে। এতে খাদ্য নিরাপত্তাও হুমকির মুখে।

এ সংকটের প্রভাব পড়েছে সরকারি অফিস ও স্বাস্থ্যসেবায়ও। হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে রোগীর চাপ থাকলেও বিদ্যুতের অভাবে সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন সংশ্লিষ্টরা।

স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, প্রতিবেশী জেলা শেরপুর ও জামালপুরে বিদ্যুৎ পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলেও ব্রহ্মপুত্র নদী দ্বারা বিচ্ছিন্ন রাজিবপুর ও রৌমারী বছরের পর বছর বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধান হচ্ছে না।

বিদ্যুৎ বিভাগ সূত্রে জানা যায়, রাজিবপুর ও রৌমারী বিদ্যুৎ চাহিদা ২২ মেগাওয়াট হলেও সরবরাহ হচ্ছে মাত্র ১২ থেকে ১৪ মেগাওয়াট। শেরপুর থেকে সরবরাহকৃত বিদ্যুৎ ৩৩ কেভি হওয়ার কথা থাকলেও তা কমে যাওয়ায় ভোল্টেজও স্বাভাবিক থাকে না। ফলে লোডশেডিং বেড়েই চলেছে।

এই অবস্থায় সাধারণ মানুষ বিদ্যুৎ বিভাগকে দায়ী করে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তারা দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন। স্থানীয়দের মতে, সীমান্তবর্তী এসব অঞ্চলে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ নিশ্চিত করতে হলে ভোল্টেজ স্থিতিশীল রাখা, চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ সরবরাহ বৃদ্ধি এবং পৃথক গ্রিড লাইনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা অতিব জরুরি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইন্টেল ওয়েব