1. info@www.awazsylhet.com : - :
রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫, ১২:০৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
ঠাকুরগাঁওয়ে যৌথ বাহিনীর অভিযানে মাদক কারবাড়ি আটক। সিলেট জেলা ও মহানগর ছাত্র জমিয়তের পরিচিতি ও মতবিনিময় সভা সম্পন্ন। উৎসাহ মুখী পরিবেশে বাগআঁচড়া-নাভারণ ও বেনাপোল সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের নির্বাচন সম্পন্ন। ঠাকুরগাঁওয়ে যুবদলে বিক্ষোভ মিছিলে দিল্লি গেছে স্বৈরাচার পিন্ডি যাবে রাজাকার । দোয়ারাবাজারে জাহাঙ্গীর গাঁও গ্রামের রাস্তা পাকাকরণের দাবি শার্শার বাগআঁচড়ায় শ্রমিক ইউঃয়ের উদ্যোগে ৩১জন মটর শ্রমিকের পরিবারকে মরণোত্তর ভাতা প্রদান। সেনাবাহিনীর ট‍্যাংকে করে গোপালগঞ্জ ছেড়েছেন এনসিপি নেতারা নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র চলছে: ডা. জাহিদ ঠাকুরগাঁওয়ে বালিয়াডাঙ্গীতে যুবলীগের কর্মীকে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে আহত করছে দুর্বৃত্তেরা। সংসদের উচ্চকক্ষ নিয়ে ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাব অস্বাভাবিক: সালাহউদ্দিন আহমদ

ঝিকরগাছা উপজেলা সহ ও দেশ দেশের বাইরে সকলকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সাবেক ছাত্র নেতা ফারুক হোসেন।

উৎসবের আলো
  • প্রকাশিত: রবিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৬৬ বার পড়া হয়েছে

আঃজলিল,স্টাফ রিপোর্টার:- বাংলা নববর্ষের উৎসব “পহেলা বৈশাখ” নামে পরিচিত, যা বাংলা ক্যালেন্ডারের প্রথম মাস।

বাংলা নববর্ষ বা পহেলা বৈশাখ বাঙালির সবচেয়ে প্রাণবন্ত ও ঐতিহ্যবাহী উৎসব। এটি শুধু একটি নতুন বছরের সূচনা নয়, বরং পুরনো গ্লানি ভুলে নতুন আশা, ভালোবাসা ও সংকল্পে জেগে ওঠার দিন। বৈশাখের রুদ্র মেঘের মতোই আমাদের জীবনেও আসে নতুন সম্ভাবনা।

তাহারি ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ জাতীয়াবাদী দল মালেশিয়া পডু শাখার সাধারণ সম্পাদক সাবেক ছাত্র নেতা ফারুক হোসেন ঝিকরগাছা উপজেলা বাসী সহ দেশ দেশের বাইরে সকলকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা অভিনন্দন জানিয়েছেন।

সাবেক এই ছাত্র নেতা ফারক হোসেন তার বক্তব্যে  বলেন,এক সময় নববর্ষ পালিত হতো আর্তব উৎসব বা ঋতুধর্মী উৎসব হিসেবে। তখন এর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল কৃষির, কারণ কৃষিকাজ ছিল ঋতুনির্ভর। এই কৃষিকাজের সুবিধার্থেই মুগল সম্রাট  আকবর ১৫৮৪ খ্রিস্টাব্দের ১০/১১ মার্চ বাংলা সন প্রবর্তন করেন এবং তা কার্যকর হয় তাঁর সিংহাসন-আরোহণের সময় থেকে (৫ নভেম্বর ১৫৫৬)। হিজরি চান্দ্রসন ও বাংলা সৌরসনকে ভিত্তি করে বাংলা সন প্রবর্তিত হয়। নতুন সনটি প্রথমে ‘ফসলি সন’ নামে পরিচিত ছিল, পরে তা  বঙ্গাব্দ নামে পরিচিত হয়।

বাংলা নববর্ষ পালনের সূচনা হয় মূলত আকবরের সময় থেকেই। সে সময় বাংলার কৃষকরা চৈত্রমাসের শেষদিন পর্যন্ত জমিদার, তালুকদার এবং অন্যান্য ভূ-স্বামীর খাজনা পরিশোধ করত। পরদিন নববর্ষে ভূস্বামীরা তাদের মিষ্টিমুখ করাতেন। এ উপলক্ষে তখন মেলা এবং অন্যান্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হতো। ক্রমান্বয়ে পারিবারিক ও সামাজিক জীবনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে মিশে পহেলা বৈশাখ আনন্দময় ও উৎসবমুখী হয়ে ওঠে এবং বাংলা নববর্ষ শুভদিন হিসেবে পালিত হতে থাকে।

তিনি আরো বলেন অতীতে বাংলা নববর্ষের মূল উৎসব ছিল  হালখাতা। এটি পুরোপুরিই একটি অর্থনৈতিক ব্যাপার। গ্রামে-গঞ্জে-নগরে ব্যবসায়ীরা নববর্ষের প্রারম্ভে তাঁদের পুরানো হিসাব-নিকাশ সম্পন্ন করে হিসাবের নতুন খাতা খুলতেন। এ উপলক্ষে তাঁরা নতুন-পুরাতন খদ্দেরদের আমন্ত্রণ জানিয়ে মিষ্টি বিতরণ করতেন এবং নতুনভাবে তাদের সঙ্গে ব্যবসায়িক যোগসূত্র স্থাপন করতেন। চিরাচরিত এ অনুষ্ঠানটি আজও পালিত হয়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইন্টেল ওয়েব