1. info@www.awazsylhet.com : - :
রবিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৩:৫৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
কিংবদন্তি অভিনেতা সালমান শাহ এর মৃত্যুবার্ষিকী আজ আওয়াজ সিলেট জকিগঞ্জে পুলিশের অভিযানে ৪ হাজার পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার সিলেটে স্কুল শিক্ষিকার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার ঠাকুরগাঁও ওসি-এসআইয়ের ৬ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ। বিএনপি ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ রাজবাড়ীতে কবর থেকে লাশ তুলে পোড়াল তৌহিদি জনতা মাদ্রাসাছাত্রকে মারধরের অভিযোগে অধ্যক্ষ গ্রেপ্তার কলকলিয়া ইউনিয়নের জগদীশপুরে সৈয়দ তালহা আলম এর সমর্থনে উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত চট্টগ্রামে গুণীজন সংবর্ধনায়: বাংলাদেশ ডুবে যাচ্ছে নৈতিক শিক্ষার অভাবে নামাজের সময়সূচি: ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ঝিকরগাছা উপজেলা সহ ও দেশ দেশের বাইরে সকলকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সাবেক ছাত্র নেতা ফারুক হোসেন।

উৎসবের আলো
  • প্রকাশিত: রবিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৫
  • ১০২ বার পড়া হয়েছে

আঃজলিল,স্টাফ রিপোর্টার:- বাংলা নববর্ষের উৎসব “পহেলা বৈশাখ” নামে পরিচিত, যা বাংলা ক্যালেন্ডারের প্রথম মাস।

বাংলা নববর্ষ বা পহেলা বৈশাখ বাঙালির সবচেয়ে প্রাণবন্ত ও ঐতিহ্যবাহী উৎসব। এটি শুধু একটি নতুন বছরের সূচনা নয়, বরং পুরনো গ্লানি ভুলে নতুন আশা, ভালোবাসা ও সংকল্পে জেগে ওঠার দিন। বৈশাখের রুদ্র মেঘের মতোই আমাদের জীবনেও আসে নতুন সম্ভাবনা।

তাহারি ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ জাতীয়াবাদী দল মালেশিয়া পডু শাখার সাধারণ সম্পাদক সাবেক ছাত্র নেতা ফারুক হোসেন ঝিকরগাছা উপজেলা বাসী সহ দেশ দেশের বাইরে সকলকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা অভিনন্দন জানিয়েছেন।

সাবেক এই ছাত্র নেতা ফারক হোসেন তার বক্তব্যে  বলেন,এক সময় নববর্ষ পালিত হতো আর্তব উৎসব বা ঋতুধর্মী উৎসব হিসেবে। তখন এর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল কৃষির, কারণ কৃষিকাজ ছিল ঋতুনির্ভর। এই কৃষিকাজের সুবিধার্থেই মুগল সম্রাট  আকবর ১৫৮৪ খ্রিস্টাব্দের ১০/১১ মার্চ বাংলা সন প্রবর্তন করেন এবং তা কার্যকর হয় তাঁর সিংহাসন-আরোহণের সময় থেকে (৫ নভেম্বর ১৫৫৬)। হিজরি চান্দ্রসন ও বাংলা সৌরসনকে ভিত্তি করে বাংলা সন প্রবর্তিত হয়। নতুন সনটি প্রথমে ‘ফসলি সন’ নামে পরিচিত ছিল, পরে তা  বঙ্গাব্দ নামে পরিচিত হয়।

বাংলা নববর্ষ পালনের সূচনা হয় মূলত আকবরের সময় থেকেই। সে সময় বাংলার কৃষকরা চৈত্রমাসের শেষদিন পর্যন্ত জমিদার, তালুকদার এবং অন্যান্য ভূ-স্বামীর খাজনা পরিশোধ করত। পরদিন নববর্ষে ভূস্বামীরা তাদের মিষ্টিমুখ করাতেন। এ উপলক্ষে তখন মেলা এবং অন্যান্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হতো। ক্রমান্বয়ে পারিবারিক ও সামাজিক জীবনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে মিশে পহেলা বৈশাখ আনন্দময় ও উৎসবমুখী হয়ে ওঠে এবং বাংলা নববর্ষ শুভদিন হিসেবে পালিত হতে থাকে।

তিনি আরো বলেন অতীতে বাংলা নববর্ষের মূল উৎসব ছিল  হালখাতা। এটি পুরোপুরিই একটি অর্থনৈতিক ব্যাপার। গ্রামে-গঞ্জে-নগরে ব্যবসায়ীরা নববর্ষের প্রারম্ভে তাঁদের পুরানো হিসাব-নিকাশ সম্পন্ন করে হিসাবের নতুন খাতা খুলতেন। এ উপলক্ষে তাঁরা নতুন-পুরাতন খদ্দেরদের আমন্ত্রণ জানিয়ে মিষ্টি বিতরণ করতেন এবং নতুনভাবে তাদের সঙ্গে ব্যবসায়িক যোগসূত্র স্থাপন করতেন। চিরাচরিত এ অনুষ্ঠানটি আজও পালিত হয়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইন্টেল ওয়েব